০৭:৪১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পাংশায় প্রয়াত উত্তমের শোকাহত পরিবারের পাশে নবাগত ইউএনও

ষ্টাফ রিপোর্টারঃ রাজবাড়ী জেলার পাংশার নাবাগত উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বিপুল চন্দ্র দাস শুক্রবার দুপুরে তার দপ্তরের প্রয়াত কর্মচারী উত্তম ডাইভারের বাড়িতে যান এবং শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর শোক ও সমবেদনা জ্ঞাপন করেন।

ইউএনও বিপুল চন্দ্র দাস বলেন, উত্তম কুমার চক্রবর্তী আমার পরিবারের একজন সদস্য ছিলেন। আমার দপ্তরের একজন কর্মচারী ছিলেন। তার অকাল মৃত্যুতে আমি গভীর ভাবে শোকাহত। তার অসময়ে চলে যাওয়া পরিবারের জন্য অপূরণীয় ক্ষতি। তার শোকাহত পরিবারের সদস্যরা আমার পরিবারের সদস্য বলে আমি মনে করি। আমি এই পরিবারের সুখ-দুঃখের সাথী। উত্তম চক্রবর্তীর মৃত্যুতে ধর্মীয় রীতি অনুযায়ী যা করার ধৈর্য্যসহকারে তা পালন করার পরামর্শ দেন তিনি। উপজেলা পরিষদ ও উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ১০ হাজার টাকা প্রয়াত উত্তম চক্রবর্তীর স্ত্রী সরোমা চক্রবর্তীর হাতে তুলে দিয়ে যে কোনো সমস্যা বা যে কোনো প্রয়োজনে যোগাযোগের জন্য অনুরোধ করেন তিনি। এ সময় প্রয়াত উত্তম চক্রবর্তীর পুত্র রাজিব কুমার চক্রবর্তী, পুত্রবধূ কাকলী রানী গোস্বামী ও পরিবারের কয়েকজন আত্মীয়-স্বজন উপস্থিত ছিলেন।

প্রসঙ্গত ঃ গত মঙ্গলবার সকালে হৃদরোগে আক্রান্ত হলে উত্তম ড্রাইভারকে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ওই দিন দুপুর ২টা ৫ মিনিটের সময় সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি।

ট্যাগঃ
রিপোর্টারের সম্পর্কে জানুন

Rajbari Mail

জনপ্রিয় পোস্ট

বালিয়াকান্দিতে আনারস প্রতীকের দুই সমর্থকে হাতুড়ী পিটিয়ে জখমের অভিযোগ প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে

পাংশায় প্রয়াত উত্তমের শোকাহত পরিবারের পাশে নবাগত ইউএনও

পোস্ট হয়েছেঃ ১০:১২:৫৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৮ অগাস্ট ২০২০

ষ্টাফ রিপোর্টারঃ রাজবাড়ী জেলার পাংশার নাবাগত উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বিপুল চন্দ্র দাস শুক্রবার দুপুরে তার দপ্তরের প্রয়াত কর্মচারী উত্তম ডাইভারের বাড়িতে যান এবং শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর শোক ও সমবেদনা জ্ঞাপন করেন।

ইউএনও বিপুল চন্দ্র দাস বলেন, উত্তম কুমার চক্রবর্তী আমার পরিবারের একজন সদস্য ছিলেন। আমার দপ্তরের একজন কর্মচারী ছিলেন। তার অকাল মৃত্যুতে আমি গভীর ভাবে শোকাহত। তার অসময়ে চলে যাওয়া পরিবারের জন্য অপূরণীয় ক্ষতি। তার শোকাহত পরিবারের সদস্যরা আমার পরিবারের সদস্য বলে আমি মনে করি। আমি এই পরিবারের সুখ-দুঃখের সাথী। উত্তম চক্রবর্তীর মৃত্যুতে ধর্মীয় রীতি অনুযায়ী যা করার ধৈর্য্যসহকারে তা পালন করার পরামর্শ দেন তিনি। উপজেলা পরিষদ ও উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ১০ হাজার টাকা প্রয়াত উত্তম চক্রবর্তীর স্ত্রী সরোমা চক্রবর্তীর হাতে তুলে দিয়ে যে কোনো সমস্যা বা যে কোনো প্রয়োজনে যোগাযোগের জন্য অনুরোধ করেন তিনি। এ সময় প্রয়াত উত্তম চক্রবর্তীর পুত্র রাজিব কুমার চক্রবর্তী, পুত্রবধূ কাকলী রানী গোস্বামী ও পরিবারের কয়েকজন আত্মীয়-স্বজন উপস্থিত ছিলেন।

প্রসঙ্গত ঃ গত মঙ্গলবার সকালে হৃদরোগে আক্রান্ত হলে উত্তম ড্রাইভারকে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ওই দিন দুপুর ২টা ৫ মিনিটের সময় সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি।