০৩:৪৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

গোয়ালন্দে বর্ণাঢ্য আয়োজনে জাতীয় জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন দিবস উদযাপন

মইনুল হক, রাজবাড়ীঃ রাজবাড়ীর গোয়ালন্দে বর্ণাঢ্য আয়োজনে জাতীয় জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন দিবস-২০২৩ উদযাপন করা হয়েছে। শুক্রবার সকাল ১০ টার দিকে উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে একটি শোভাযাত্রা বের করা হয়। শোভাযাত্রা শেষে উপজেলা পরিষদের সভাকক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মো. জাকির হোসেনের সভাপতিত্বে সভায় উপস্থিত ছিলেন, উজানচর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান গোলজার হোসেন মৃধা, দৌলতদিয়া ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুর রহমান মন্ডলসহ বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদের সচিব, ইউপি সদস্য, গ্রাম পুলিশ প্রমুখ।

আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, জন্মের পর সরকারি খাতায় প্রথম নাম লেখানোই জন্ম নিবন্ধন। একটি শিশুর জন্ম নিজ দেশকে, বিশ্বকে আইনগতভাবে জানান দেয়ার একমাত্র পথ জন্মের পর জন্মনিবন্ধন করা। নবজাতকের একটি নাম ও একটি জাতীয়তা নিশ্চিত করতে এটি হচ্ছে প্রথম আইনগত ধাপ। জন্ম নিবন্ধন প্রতিটি শিশুসহ বয়স্কদেরও একটি অধিকার। এটি নাগরিক অধিকারের পর্যায়ে পড়ে। পৃথিবীতে একটি শিশু জন্মানোর পর রাষ্ট্র থেকে প্রথম যে স্বীকৃতি সে পায় সেটি হলো জন্ম নিবন্ধন। দেশের অন্যান্য নাগরিকের সাথে সে সমান অধিকারে এক কাতারে সামিল হয় এই জন্ম নিবন্ধনের মাধ্যমে।

উল্লেখ্য, ১৮৭৩ সালের ২রা জুলাই বৃটিশ সরকার অবিভক্ত বাংলায় জন্ম নিবন্ধন সংক্রান্ত আইন জারি করেন। এরপর ২০০১ -২০০৬ সালে ইউনিসেফ-বাংলাদেশ এর সহায়তায় পাইলট প্রকল্পের মাধ্যমে ২৮টি জেলায় ও ৪টি সিটি কর্পোরেশনে জন্ম নিবন্ধনের কাজ নতুন করে শুরু হয়।

ট্যাগঃ
রিপোর্টারের সম্পর্কে জানুন

Rajbari Mail

জনপ্রিয় পোস্ট

বালিয়াকান্দিতে আনারস প্রতীকের দুই সমর্থকে হাতুড়ী পিটিয়ে জখমের অভিযোগ প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে

গোয়ালন্দে বর্ণাঢ্য আয়োজনে জাতীয় জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন দিবস উদযাপন

পোস্ট হয়েছেঃ ০৬:১৩:১৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ৭ অক্টোবর ২০২৩

মইনুল হক, রাজবাড়ীঃ রাজবাড়ীর গোয়ালন্দে বর্ণাঢ্য আয়োজনে জাতীয় জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন দিবস-২০২৩ উদযাপন করা হয়েছে। শুক্রবার সকাল ১০ টার দিকে উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে একটি শোভাযাত্রা বের করা হয়। শোভাযাত্রা শেষে উপজেলা পরিষদের সভাকক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মো. জাকির হোসেনের সভাপতিত্বে সভায় উপস্থিত ছিলেন, উজানচর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান গোলজার হোসেন মৃধা, দৌলতদিয়া ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুর রহমান মন্ডলসহ বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদের সচিব, ইউপি সদস্য, গ্রাম পুলিশ প্রমুখ।

আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, জন্মের পর সরকারি খাতায় প্রথম নাম লেখানোই জন্ম নিবন্ধন। একটি শিশুর জন্ম নিজ দেশকে, বিশ্বকে আইনগতভাবে জানান দেয়ার একমাত্র পথ জন্মের পর জন্মনিবন্ধন করা। নবজাতকের একটি নাম ও একটি জাতীয়তা নিশ্চিত করতে এটি হচ্ছে প্রথম আইনগত ধাপ। জন্ম নিবন্ধন প্রতিটি শিশুসহ বয়স্কদেরও একটি অধিকার। এটি নাগরিক অধিকারের পর্যায়ে পড়ে। পৃথিবীতে একটি শিশু জন্মানোর পর রাষ্ট্র থেকে প্রথম যে স্বীকৃতি সে পায় সেটি হলো জন্ম নিবন্ধন। দেশের অন্যান্য নাগরিকের সাথে সে সমান অধিকারে এক কাতারে সামিল হয় এই জন্ম নিবন্ধনের মাধ্যমে।

উল্লেখ্য, ১৮৭৩ সালের ২রা জুলাই বৃটিশ সরকার অবিভক্ত বাংলায় জন্ম নিবন্ধন সংক্রান্ত আইন জারি করেন। এরপর ২০০১ -২০০৬ সালে ইউনিসেফ-বাংলাদেশ এর সহায়তায় পাইলট প্রকল্পের মাধ্যমে ২৮টি জেলায় ও ৪টি সিটি কর্পোরেশনে জন্ম নিবন্ধনের কাজ নতুন করে শুরু হয়।